Dear visitor, welcome to my nabapharmacy health related personal blog. Take the medicine with the advice of a registered doctor - thank you.

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার যেভাবে। - Naba Pharmacy.

Header Ads

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার যেভাবে।

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার যেভাবে।

বর্তমানে সারাদেশে চোখ ওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও এ সিজনাল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এ রোগে আতঙ্কিত না হয়ে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে সহজেই এ রোগ থেকে পরিত্রাণ মেলে। 

 

চোখ ওঠা একটি সিজনাল রোগ। বছরের কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণে এ রোগ ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। ভাইরাসজনিত চোখ ওঠায় চোখ থেকে পাতলা বর্ণহীন পানি পড়ে বেশি। আর ব্যাকটেরিয়াজনিত চোখ ওঠায় নিঃসরণটি ঘন ও একটু হলদেটে হয়ে থাকে। আজকের এ পোস্ট থেকে চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার সম্পর্কে আমরা জানবো।

 

আজকের এ পোস্টে চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকারসমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো। এ পোস্টের তথ্যগুলো বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

 

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার যেভাবে।

 

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ ও উপসর্গ নিচে তুলে ধরা হলো:-

 

১. চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যাওয়া

 

২. চোখের পাতা ফুলে যাওয়া

 

৩. ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের দুই পাতা একসঙ্গে লেগে থাকা

 

৪. চোখ দিয়ে পানি পড়া

 

৫. চোখে জ্বালা-পোড়া ও চুলকানি হওয়া

 

৬. চোখে হলুদ বা সাদা রংঙের ময়লা জমা

 

৭. আলোতে কষ্ট হওয়া

 

৮. চোখে দেখতে সমস্যা হওয়া

 

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার যেভাবে।
Photo credit: shutterstock

 

 উল্লেখ্য-

ভাইরাসজনিত চোখ ওঠায় পাতলা বর্ণহীন পানি পড়ে বেশি। তবে ব্যাকটেরিয়াজনিত হলে নিঃসরণটি ঘন ও একটু হলদেটে হয়ে থাকে।

 

চোখ ওঠা রোগের প্রতিকার যেভাবে:

 

১. চোখে হাত না দেওয়া

 

২. চোখে কালো চশমা ব্যবহার করা

 

৩. ধুলাবালি, আগুন এবং রোদে কম যাওয়া

 

৪. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া

 

৫. পুকুর বা নদী-নালায় গোসল না করা

 

৬. রুমালের পরিবর্তে নরম ও পরিষ্কার টিস্যু ব্যবহার করা

 

৭. পরিবারের সবাই আলাদা, আলাদা তোয়ালেসহ অন্যান্য জিনিস ব্যবহার করা

 

৮. দ্রুত চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া।

 

চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ, উপসর্গ ও প্রতিকার যেভাবে।

 

 

চোখ ওঠা রোগে নিজে সতর্ক থাকুন এবং অন্যদেরও সতর্ক রাখুন।

 

সূত্র: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ।

 

 

পোস্টের নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ‘‘Facebook Page”  লাইক দিয়ে রাখুন

 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে নিচের ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে

শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন। এতক্ষণ সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

No comments

Powered by Blogger.